শিলাইদহে রবীন্দ্রনাথ

0

 

রবীন্দ্র কুঠিবাড়ি
কুমারখালি উপজেলার শিলাইদহে অবস্থিত কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পারিবারিক বাসভবনটি দেশের সাংস্কৃতিক রাজধানীখ্যাত কুষ্টিয়া জেলাকে মহিমান্বিত করেছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গীতাঞ্জলী নামে যে কাব্যগ্রন্থের জন্য ‘নোবেল’ পুরস্কার পান, তার অনেক কাব্যই তিনি এ-বাড়িতে বসেই লিখেছেন। বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর কর্তৃক প্রকাশিত ‘শিলাইদহে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাহিত্য কর্ম’ শীর্ষক পরিচিতিমূলক পুস্তিকা অনুযায়ী এ-বাড়িতে অবস্থানকালে রবীন্দ্রনাথ ৩৮টি কবিতা, ১০টি নাটক, ২টি প্রবন্ধ ও গীতাঞ্জলীর ৯টি গান রচনা করেছেন।১
“রবীন্দ্রনাথের বিশাল সাহিত্যসৃষ্টির অর্ধেকাংশের বেশি জন্মলাভ করে শিলাইদহের বোটে পদ্মাবক্ষে, এই কুঠিবাড়িতে, গোরাইয়ের বক্ষে (গড়াই নদীতে : লেখক) ও পদ্মার চরে। তাঁর প্রথম যৌবনের ছোট গল্পের জন্মস্থান শিলাইদহে। তাঁর পৌঢ়কাল পর্যন্ত প্রকাশিত অধিকাংশ রচনাই শিলাইদহের পটভূমিকায় রচিত।”২ নগর জীবনে বেড়ে ওঠা কবির মানসহৃদয়ে শিলাইদহের অপরূপ প্রাকৃতিক পরিবেশ গভীর রেখাপাত করেছিলো- যে কারণে মৃত্যুর অল্প কিছুদিন আগে তিনি লিখেছেন, “আমার যৌবন ও পৌঢ় বয়সের সাহিত্যরস-সাধনার তীর্থস্থান ছিল পদ্মা প্রবাহচুম্বিত শিলাইদহ পল্লীতে। সেখানে আমার যাত্রাপথ আজ সহজগম্য নয়, কিন্তু যেই পল্লীর স্নিগ্ধ আমন্ত্রণ সরস হয়ে আছে আজও আমার নিভৃত স্মৃতিলোকে, সেই আমন্ত্রণের প্রত্যুত্তর অশ্রুতিগম্য করুণ ধ্বনিতে আজও আমার মনে গুঞ্জরিত হয়ে উঠছে, সেই কথা এই উপলক্ষে পল্লীবাসীদের আজ জানিয়ে দিলুম” (১৩৪৬, ১লা চৈত্রের চিঠি, শিলাইদহ পল্লী-সাহিত্য সম্মেলন সম্পাদককে লেখা)।৩
শিলাইদহ প্রসঙ্গে অপর এক চিঠিতে তিনি লিখেছেন “আগে পদ্মা কাছে ছিল- এখন নদী বহুদূরে সরে গেছে। … একদিন এই নদীর সঙ্গে আমার কত ভাব ছিল। শিলাইদহে যখন আসতুম, তখন দিনরাত্তির ঐ নদীর সঙ্গে আমার আলাপ চলতো। … ছাদের উপর দাঁড়িয়ে যতদূর দৃষ্টি চলে তাকিয়ে দেখি- মাঝখানে কত মাঠ, কত গ্রামের আড়াল, সবশেষে উত্তর দিগন্তে আকাশের নীলাঞ্চলের নীলতল পাড়ের মতো ঐ যে একটি ঝাপসা বাষ্পরেখাটির মত দেখতে পাচ্ছি, জানি ঐ আমার পদ্মা” (২২ চৈত্র ১৩২৮, ভানুসিংহের পত্রাবলী)।৪

 

কুঠিবাড়ির ইতিহাস
রবীন্দ্রনাথের পিতামহ প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর ভারতের উড়িষ্যায় তিনটি এবং তৎকালীন পূর্ববাংলায় তিনটি জমিদারী রেখে মৃত্যুবরণ করেন। এগুলো হলো- নদিয়া (বর্তমান কুষ্টিয়া) জেলার বিরাহিমপুর (সদর শিলাইদহ), পাবনা জেলার শাহজাদপুর পরগণা (সদর শাহজাদপুর; বর্তমান সিরাজগঞ্জের অন্তর্গত) এবং রাজশাহী জেলার কালীগ্রাম পরগনা (সদর পতিসর; বর্তমান নওগাঁর অন্তর্গত)। দ্বারকানাথ ঠাকুর বিরাহিমপুর পরগনার জমিদারী নাটোরের রাজার কাছ থেকে ১৮৩৩ সালে কিনে নেন। বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা জমিদারী সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য পরিবারের সদস্যবৃন্দের মধ্যে দায়িত্বভার অর্পণ করেন। এ প্রসঙ্গে কবিপুত্র রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন, “আমার পিতার উপর আদেশ হল যে তাঁকেই জমিদারী পরিচালনা করতে হবে এবং কলকাতা ছেড়ে বিরাহিমপুরের কাছারি শিলাইদহে গিয়ে বাস করতে হবে”।৫
রবীন্দ্রনাথ কিশোর বয়সে পিতামহের সাথে প্রথমবারের মত শিলাইদহে আসেন। তিনি জমিদারীর তদারকীর দায়িত্বপ্রাপ্ত হন ১৮৮৯ সালে। জোড়াসাঁকোর সদর কাছারির হিসাবপত্রে জ.ঞ. স্বাক্ষর দিয়ে রবীন্দ্রনাথ কাজ শুরু করলেন ২ আষাঢ় ১২৯৬ সাল থেকে, ইংরেজি মতে সেদিন ছিল ১৫ জুন ১৮৮৯ খিস্টাব্দ, শনিবার। এর কয়েকমাস পরে অগ্রহায়ণ মাসে তাঁর ওপর জমিদারী পরিদর্শনের ভারও অর্পিত হলো। এই সময়ই ঘটে তাঁর তৃতীয়বার শিলাইদহ ভ্রমণ। “রবীন্দ্রনাথের কাজে সন্তুষ্ট হয়ে ১৮৯৬ খৃষ্টাব্দের ৮ আগস্ট পাওয়ার অব অ্যাটর্নির মাধ্যমে সমগ্র সম্পত্তির সর্বময় কর্তৃত্ব দেবেন্দ্রনাথ ছেড়ে দেন রবীন্দ্রনাথের উপর”।৬ শিলাইদহের কুঠিবাড়িতে জমিদার হিসাবে রবীন্দ্রনাথের অভিষেক হয় ১৮৮৯ সালে। ১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে সপরিবারে কুঠিবাড়ি ছেড়ে যান। ঠাকুর পরিবারের জমিদারী ভাগাভাগি হলে বিরাহিমপুর পরগনার (শিলাইদহসহ) জমিদারী পান রবীন্দ্রনাথের ভাতুষ্পুত্র সুরেন্দ্রনাথ ঠাকুর। “তিনি শেষবারের মত জমিদারীর তৎকালীন মালিক, তাঁর ভাতুষ্পুত্র সুরেন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনুরোধে ১৯২৩ সালে শিলাইদহে আসেন”।৭
দ্বারকানাথ যখন শিলাইদহের জমিদারী কেনেন তখন বাংলায় চলছে ইংরেজ নীলকরদের দৌরাত্ম্য। নীলকরেরা ঔপনিবেশিক শক্তিবলে চাষীদের দিয়ে ধান ও পাট চাষের পরিবর্তে নীলচাষ করতে বাধ্য করে। শিলাইদহে বাস করতেন মিষ্টার শেলী নামে এক নীলকর। শেলী ও তাঁর স্ত্রীর মৃত্যুর পরে তাদের বাসভবন দ্বারকানাথ এর অধিকারে চলে আসে। নীলকুঠি তথা শেলীর বাসভবন প্রসঙ্গে কবিপুত্র রথীন্দ্রনাথ লিখেছেন, “বাবা যখন আমাদের নিয়ে শিলাইদহে গেলেন তখন এই নীলকুঠি নেই- তার ধ্বংসবিশিষ্টই দেখতুম, নদীর ধারে বেড়াতে গেলে। … বাংলাদেশে এসে পদ্মানদী খুব খামখেয়ালী হয়ে গেছে…। পদ্মার ধারে যারা বাস করে তারা এজন্য সর্বদাই আতঙ্কে থাকে। নীলকুঠির প্রতি অনেকদিন পর্যন্ত পদ্মায় নজর যায় নি, হঠাৎ খেয়াল গেল, সেই দিকের পাড় ভাঙতে শুরু করল। বাড়ীসুদ্ধ নদীগর্ভে যাবে এই ভয়ে বাড়ীটা আগে থেকেই ভেঙে ফেলা হল। তার মালমশলা নিয়ে নদী থেকে খানিকটা দূরে আর একটা কাছারি ও কুঠিবাড়ি তৈরী করা হয়। … কিন্তু আশ্চর্য, পুরনো কুঠিটা ভাঙা হল বটে, কিন্তু নদী বাগানের গেট পর্যন্ত এসে আবার ফিরে গেল। যতদিন আমরা শিলাইদহে ছিলুম সেই নীলকুঠির ভগ্নাবশেষ অটুট ছিল।”৮
বর্তমান কুঠিবাড়ি নির্মিত হয় আরো পরে ১৮৯২ সালে। “এই বাড়ি তৈরির ভার ছিল কবির জ্যৈষ্ঠভ্রাতা দ্বিজেন্দ্রনাথের তৃতীয় পুত্র নীতীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপর (চিঠিপত্র ১ম খণ্ড)। পরে পুত্র রথীন্দ্রনাথ বর্তমানরূপে পরিণত করেন এই কবি-ভবনকে।”৯ ভবনের মালিক জমিদার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শিলাইদহে অবস্থানকালে বেশিরভাগ সময় কাটিয়েছেন পদ্মাবক্ষে তাঁর প্রিয় বজরায় এবং সেখানেই তিনি সাহিত্য সাধনা করতেন। কুঠিবাড়িতে “দোতলায় পূর্বদিকের বড় কামরায় রবীন্দ্রনাথ নিজে শয়ন করতেন। স্ত্রীবিয়োগের পর তেতলায় একখানা প্রকোষ্ঠ ও স্নানের ঘর তৈরি হল। রবীন্দ্রনাথ ঐ ঘরটিতেই পরবর্তীকালে সাহিত্য সাধনা করতেন এবং এখানেই ইংরেজি গীতাঞ্জলীর জন্ম হয়।”১০
কবি যে কুঠিবাড়ি থেকে জমিদারী পরিচালনা পরিচালনা সাহিত্য-সাধনা করতেন তাই নয়। এই ভবনের সাথে জড়িয়ে রয়েছে কবির নানা কর্মযজ্ঞের স্মৃতি। নীলচাষের আগুনে তৎকালীন কুষ্টিয়া সুপ্রসিদ্ধ রেশম চাষ ও বয়নশিল্প ধ্বংস হয়ে গিয়েছিলো। রাজশাহীর অক্ষয়কুমার মৈত্রের সহযোগিতায় কবি শিলাইদহে রেশমচাষ পুনঃপ্রবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। এমনকি কুঠিবাড়ির একটি ঘরে রেশম গুটির চাষ অনুমোদন করেন। এ প্রসঙ্গে তিনি রসিকতা করে লিখেছেন: “শ্রীযুক্ত অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় মহাশয় কুক্ষণে ২০টি রেশমের গুটি আমার ঘরে ফেলিয়া গিয়াছিলেন। আজ দুই লক্ষ ক্ষুধিত কীটকে দিবারাত্রি আহার এবং আশ্রয় দিতে ব্যতিব্যস্ত হইয়া উঠিয়াছি- দশ বারোজন লোক অহর্নিশি তাহাদের ডালা সাফ করা ও গ্রাম-গ্রামান্তর হইতে পাতা আনার কার্যে নিযুক্ত রহিয়াছে- লরেন্স জ্ঞান-আহার-নিদ্রা পরিত্যাগ করিয়া কীট সেবায় নিযুক্ত। আমাকে সে দিনের মধ্যে দশবার করিয়া টানাটানি করিয়া প্রায় পাগল করিয়া তুলিল”।১১ শিলাইদহের কুঠিবাড়ীকে কেন্দ্র করে তিনি অত্র এলাকায় প্রথমবারের মত আলু চাষেরও প্রবর্তন করেন। তিনি উন্নত জাতের ধান চাষেরও প্রবর্তন করেন। রবীন্দ্রনাথ তাঁর আধুনিক চাষাবাদ সম্পর্কে আশা ও হতাশা মিলিয়ে নানা জায়গায় লেখালেখি করেছেন। তিনি লিখেছেন, “আমার চাষ-বাসের কাজও মন্দ চলিতেছে না। আমেরিকান ভুট্টার বীঝ আনাইয়াছিলাম- তাহার গাছপালা দ্রুত বাড়িয়া উঠিতেছে। মাদ্রাজী সরু ধান রোপন করাইয়াছি তাহাতেও কোনো অংশে নিরাশ হইবার কারণ দেখিতেছি না” (চিঠিপত্র ৫ম খণ্ড)।১২
শিলাইদহের কুঠিবাড়ী আরো এক বিশেষ কারণে কবি প্রতিষ্ঠিত শান্তি নিকেতনের ইতিহাসের সাথে জড়িয়ে গেছে। শান্তি নিকেতনের অধ্যাপক সে-কালের মরণব্যাধি বসন্ত রোগে মৃত্যুবরণ করলে আবাসিক ছাত্রদেরকে সেখানে রাখা কবি নিরাপদ বোধ করেননি। শান্তি নিকেতনের শিক্ষা কার্যক্রম স্বল্প সময়ের জন্য শিলাইদহের কুঠিবাড়ীতে স্থানান্তরিত করেন। সেখানকার ছাত্রদেরকে তিনি এখানে নিয়ে আসেন। সেটি বাংলা ১৩১০ সালের কথা। ১৩১১ সালের বৈশাখ পর্যন্ত এই বিদ্যালয়ের কাজ শিলাইদহে হয়েছিল।

রবীন্দ্রনাথ প্রজা-হিতৈষী জমিদার ছিলেন। তিনি তাঁর জমিদারীর প্রজাদের শিক্ষা, চিকিৎসা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন বিষয়েও চিন্তা ও কাজ করতেন। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর শিলাইদহ জমিদারীর প্রজা-সাধারণের চিকিৎসার জন্য কাচারি বাড়িতে আটচালা বিশিষ্ট একটি দাতব্য কবিরাজি চিকিৎসালয় স্থাপন করেন। বরিশালের খোসালে চন্দ্র মজুমদার ছিল চিকিৎসালয়ের প্রথম কবিরাজ। পরবর্তীতে এটি হোমিও চিকিসালয় হিসেবে প্রজা-সাধারণকে চিকিৎসা দিতে থাকে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জমিদার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পরে ১৯০৮ সালে প্রজা-সাধারণকে আরও উন্নত আধুনিক চিকিৎসা প্রদানের লক্ষ্যে চিকিৎসালয়টি কাচারি বাড়ি থেকে স্থানান্তর করেন। তিনি পাকা ভবনে অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা প্রদানের লক্ষ্যে কুঠিবাড়ির অদূরে (কুঠিবাড়ি থেকে কাচারি বাড়ির পথে আধা কিলোমিটার এগোলেই) ‘দি মহর্ষি চ্যারিটেবল ডিসপেন্সারী’ নাম দিয়ে নতুন চিকিৎসাকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন।১৩ এটি প্রতিষ্ঠায় রবীন্দ্রনাথ অর্থ-সংকটে পড়েন। তিনি প্রজা-সাধারণের কাছ থেকে চাঁদাও সংগ্রহ করেন, তবে তা বাধ্যতামূলক ছিল না। যে প্রজা ২৫ টাকা চাঁদা প্রদান করে তার বার্ষিক খাজনা থেকে তা মুওকুফ করা হয়।
সে-যুগে এমবিবিএস পাশ অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসক পাওয়া ছিল কষ্টসাধ্য। মফস্বল জেলা সদরেও এলএমএফ (অ্যলোপ্যাথি চিকিৎসা বিদ্যায় ডিপ্লোমা) চিকিৎসকরাই চিকিৎসা করতেন। ডাক্তার আগর লাল মজুমদারকে (এলএমএফ) চ্যারিটি ডিসপেন্সারিতে চিকিৎসক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। হাসপাতাল প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন, “এই ডাক্তারখানা আমাদের জমিদারি এবং তার চতুর্পাশ্বের লোকের বিশেষ উপকার হয়েছে। এই কথা যখন শুনতে পাই তখন সকল অভাবের দুঃখের উপর ঐ সুখটাই বড়ো হয়ে ওঠে। বিরাহিমপুর প্রজাহিতের এই একটিমাত্র কার্যে সফল হয়েছি। … আমাদের যা কিছু দেনা হয়েছে তা যদি আমাদের জমিদারির এইরকম কাজের জন্য হতো, আমি এক মুহূর্তের জন্য শোক করতুম না।”১৪

 

তথ্যপঞ্জী
১. শিলাইদহে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাহিত্য কর্ম : প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর, ঢাকা (প্রকাশকাল উল্লেখ নেই)
২. শিলাইদহ পরিচয় : শচীন্দ্রনাথ অধিকারী, রবীন্দ্রনাথ ও শিলাইদহ (আবুল আহসান সম্পাদিত), শোভা প্রকাশ, ঢাকা ২০০৭, পৃষ্ঠা ১৬
৩. রবীন্দ্রনাথের শিলাইদহ : সোমেন্দ্রনাথ বসু, রবীন্দ্রনাথ ও শিলাইদহ (আবুল আহসান চৌধুরী সম্পাদিত), শোভা প্রকাশ, ঢাকা ২০০৭, পৃষ্ঠা ৯১
৪. প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা ৯১
৫. শিলাইদহের স্মৃতি : রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর, রবীন্দ্রনাথ ও শিলাইদহ (আবুল আহসান সম্পাদিত), শোভা প্রকাশ, ঢাকা ২০০৭, পৃষ্ঠা ৩০
৬. জমিদার রবীন্দ্রনাথ : শিলাইদহ পর্ব : অমিতাভ চৌধুরী, রবীন্দ্রনাথ ও শিলাইদহ (আবুল আহসান সম্পাদিত), শোভা প্রকাশ, ঢাকা ২০০৭, পৃষ্ঠা ১১৭
৭. সাহিত্যতীর্থ শিলাইদহ : সৈয়দ মুর্তাজা আলী, রবীন্দ্রনাথ ও শিলাইদহ (আবুল আহসান সম্পাদিত), শোভা প্রকাশ, ঢাকা ২০০৭, পৃষ্ঠা ৭৩
৮. রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা ৩১
৯. শিলাইদহ পরিচয় : শচীন্দ্রনাথ অধিকারী, রবীন্দ্রনাথ ও শিলাইদহ (আবুল আহসান সম্পাদিত), শোভা প্রকাশ, ঢাকা ২০০৭, পৃষ্ঠা ২৩
১০. প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা ২৫
১১. শিলাইদহ কুঠিবাড়ি ও রবীন্দ্রনাথ : অশোক কুন্ডু, প্রাগুক্ত পৃষ্ঠা ১৪৩-৪৪
১২. অশোক কুন্ডু, প্রাগুক্ত পৃষ্ঠা ১৪৪
১৩. শিলাইদহ হাসাপাতাল : এসএম আফজাল হোসেন, রবীন্দ্রনাথ শিলাইদহে, পৃষ্ঠা ৮২, শিলাইদহ রবীন্দ্র সংসদ, ২০১০, কুষ্টিয়া
১৪. পূর্বোক্ত

আপনার মন্তব্য

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রচার করা হবে না