গণ-মানুষের রবীন্দ্রনাথ

0

 

[সম্পাদকের নোট: মানুষ নিজের দোষ কম দেখে, অনেক সময় দেখেই না- এ চিরসত্য ও স্বাভাবিক সূত্র নিয়েই আমাদের প্রত্যেকের স্বীকারোক্তিকে বিবেচনা করা উচিত। ‘রবীন্দ্রনাথ যেহেতু মানুষ ছিলেন’, সেহেতু তিনিও নিজের দোষ না দেখতেই পারেন- অস্বাভাবিক কিছু নয়। সেক্ষেত্রে এ প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথের বিরুদ্ধে যে প্রাচীন মামলার উল্লেখ হয়েছে তার রায় হবে কেবল তার সাহিত্য দ্বারা; যেহেতু মামলাটি সম্পূর্ণ সাহিত্যিকী। কিন্তু লেখক কেবল রবীবাবুর স্বীকারোক্তি আমলে নিয়ে কেন মামলার রায়ের দিকে এগুতে চাইলেন তা আমাদের বোধগম্য নয়। আশা করি, পাঠকের মধ্য থেকে অনুসন্ধানী, গবেষকগণ এগিয়ে আসবেন।]

 

বাংলার সাহিত্যাকাশে ‘রবীন্দ্রনাথ’ সবচেয়ে বড় তারাকার নাম। নামের মতো তিনি সেই রবি, যার কিরণে না জানি কত কবি-সাহিত্যিক সৃষ্টি হয়েছে! কবিতা, গান, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, নাটক কিংবা প্রহসন কোন ক্ষেত্রে নেই তাঁর অবদান? বাংলার সাহিত্যকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। এতো বড় মাপের সাহিত্যিক হয়েও, সময়ে সময়ে তাঁকে সহ্য করতে হয়েছে মানুষের কথার বাণ। অভিযোগ উঠেছে কয়েক জোড়া। মুসলিম বিদ্বেষী, ঢাবি-বিদ্বেষী, গণ-মানুষের প্রতি নীরব অবহেলা এবং  ‘জমিদার’ বলে এক বিশেষ দলের অন্তর্ভুক্ত করাসহ আরো অনেক অনেক। দিন শেষে এগুলো কেবল অভিযোগ, বাস্তবতার অবস্থান তার অনেকটা বিপরীতে। তবে, রবীন্দ্রনাথ যেহেতু মানুষ ছিলেন, তাই তাঁর জীবনে ভুল-ত্রুটি, দোষ থাকাটাও তাঁর মানবীয়। এসবের ঊর্ধ্বে আমরা কেউই নই। কিন্তু তাই বলে, দুই-একটি বিচ্ছিন্ন বক্তব্য কিংবা উক্তিকে টেনে এনে, মিথ্যা অভিযোগে বাংলা সাহিত্যের সবচেয়ে বড় সম্পদকে একপাশে ফেলে রাখার দাবিও মেনে নেওয়া যায় না।

 

আসলেই কি রবীন্দ্রনাথ গণ-মানুষের জন্য কোনো সাহিত্য রচনা করেননি? এই উত্তর বের করার একটিই উপায় আছে- তাঁর সাহিত্য। মুশকিল ব্যপার হলো তাঁর সাহিত্য চর্চা কখনো এককেন্দ্রিক ছিল-ই না; তাঁর কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ৫২টি, নাটিক ২৮টি, উপন্যাস ১৩টি, ছোটগল্প ৯৫টি এবং গান রচনা করেছেন ১৯১৫টি। এতগুলো দিকের মধ্য থেকে কোন দিককে টার্গেট করে আলোচনা করব, সেটাই হলো সবচেয়ে বড় ঝামেলা। সবগুলো থেকে থোড়া থোড়া নিতে গেলেও লেখা হয়ে যাচ্ছে  হিমালয়ের মতো বিশাল। এটাও সত্য যে, সব তথ্যকে একত্রিত করতে পারার মতো পর্যাপ্ত তত্ত্ব ও তথ্যও হাতের কাছে নেই। তাই এই প্রবন্ধে কবির জীবনস্মৃতি, সাক্ষাৎকার এবং বিভিন্ন চিঠিপত্রকেই হাতিয়ার করলাম।

 

কবিতা নির্মাণের সাথে কবিগুরুর পরিচয় সাত-আট বছর বয়সেই। তবে, তাঁর প্রতিভা প্রথম সামনে আসে ১৫ বছর বয়সে বনফুল কাব্যগ্রন্থের মাধ্যমে। তবে রবীন্দ্রনাথের জীবনের সবচেয়ে বড় মোড় ছিল ‘জমিদারী’। এই জমিদারীর সময়টাতেই তিনি বাংলাদেশে এসেছিলেন, এবং একেবারে কাছ থেকে দেখেছিলেন লোকজীবন। জমিদারী পেশায় প্রবেশ সমন্ধে তিনি বলেছেন, “আমি প্রথমে কেবল কবিতাই লিখতুম, গল্পে-টল্পে বড়ো হাত দিই নাই। মাঝে একদিন বাবা ডেকে বললেন, ‘তোমাকে জমিদারির বিষয়কর্ম দেখতে হবে।’ আমি তো অবাক; আমি কবি মানুষ, পদ্য-টদ্য লিখি, আমি এ সবের কী বুঝি? কিন্তু বাবা বললেন, ‘তা হবে না; তোমাকে এ কাজ করতে হবে।’ কী করি? বাবার হুকুম, কাজেই বেরুতে হল। এই জমিদারি দেখা উপলক্ষে নানা রকমের লোকের সঙ্গে  মেশার সুযোগ হয় এবং এই থেকেই আমার গল্প লেখারও শুরু হয়।”

আজ যে ছোটগল্প নিয়ে বাংলা সাহিত্য এত গর্ব করে, সেই সাহিত্যের মূলেও আছে পল্লীজন।

জমিদার মানেই যে, প্রজার ওপর অত্যাচারী, এই চিন্তা থেকে আমাদের বের হয়ে আসতে হবে- অন্তত তখন, যখন আমাদের আলোচ্য রবীন্দ্রনাথ।

কেননা, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন প্রজা-হিতৈষী জমিদার। রবীন্দ্রনাথকে ‘অত্যাচারী জমিদার’ সাব্যস্ত করার প্রথাটা আজকের নয়, এমন কথা রবীন্দ্রনাথের কানেও এসেছিল। তিনি এই সম্পর্কে মৈত্রেয়ী দেবীকে বলেছেন, “একটা কথা শুনেছ বোধ হয় যে আমি একজন অত্যাচারী জমিদার? অথচ এতবড় মিথ্যে খুব কম আছে। আমার সঙ্গে আমার প্রজাদের সবন্ধ কোন দিন স্নেহশূণ্য ছিল না। সত্যি সত্যি আমায় ভালবাসত তারা। প্রথম জমিদারির কাজে গিয়েই এক সঙ্গে এক লক্ষ টাকা মাপ করেছিলুম, সেটা সহজে হয়নি।”  তিনি জমিদার হয়ে প্রজাদের জন্য শিক্ষা, চিকিৎসা, অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অনেক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। ‘দি মহর্ষি চ্যারিটেবল ডিসপেন্সারী’ নামে একটি চিকিৎসাকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন। যার জন্য তাঁকে অর্থ সংকটে পড়তে হয়। এই জমিদারের সাথে অন্য জমিদারের যেন তুলনাই হয় না! জমিদাররা তো এই ভাষায় কথা-ই বলত না,

কেহ কারো প্রভু নয়, নহে কেহ দাস

নাই ভিন্ন জাতি আর নাই ভিন্ন ভাষা

নাই ভিন্ন দেশ, ভিন্ন আচার ব্যাভার

সকলেই আপনার আপনারে লয়ে

পরিশ্রম করিতেছে প্রফুল্ল অন্তরে।

 

রবীন্দ্রনাথ যখন বাইরে যেতেন, তখন শুধুই দেখতেন না, উপলব্ধি করতেন। নতুন এবং অপঠিত রহস্য উন্মোচন করতেন। মনভরে দেখতেন ‘লোকালয়ের দৃশ্য’। এই সম্পর্কে তিনি বলেন, “জানালার কাছে বসিয়া সেই লোকালয়ের  দৃশ্য দেখিতাম। তাহাদের সমস্ত দিনের নানা প্রকার কাজ, খেলা ও আনাগোনা দেখিতে আমার ভারি ভালো লাগিত- সে যেন আমার কাছে বিচিত্র গল্পের মতো হইত।”

 

সাধারণ মানুষকে জমিদার রবীন্দ্রনাথ এতটাই কাছের করে নিয়েছিলেন যে, তিনি এদেরকে ছেড়ে যেতেও রাজি নন। ছেড়ে যাওয়ার দুঃখ মনে নিয়েই তিনি বলেছেন, “আমি লব্ধভাবে মনে করিতাম, এ-সমস্ত জায়গা আমাদিগকে ছাড়িয়া যাইতে হইতেছে কেন। এইখানে থাকিলেই তো হয়।” ছেড়ে আসার আক্ষেপের সাথে, আবার ফিরে আসার আকাঙ্ক্ষা ছিল প্রবল। Forward নামক পত্রিকায় গল্পগুচ্ছ সম্পর্কীয় এক আলাপে রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, “MY earlier stories have a greater literary value because of their spontaneity. But now it is different. My stories of a later period have got the necessary technique but I wish I could go back once more to my former life. –Froward, 23 February, 1936। শিলাইদহের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে একবার কবিগুরু বলেন, “সেদিন দেখলুম একজন সমালোচক লিখেছেন আমার গল্প অভিজাত সম্প্রদায়ের গল্প, সে তাঁদের হৃদয়ে স্পর্শ করে না। গল্পগুচ্ছের গল্প বোধ হয় তিনি আমার ব’লে মানেন না। সেদিন গভীর আনন্দে আমি যে কেবল পল্লীর ছবি এঁকেছি তা নয়, পল্লী সংস্কারের কাজ আরম্ভ করেছি তখন থেকেই- সে সময়ে আজকের দিনের পল্লীদরদী লেখকেরা ‘দরিদ্রনারায়ন’ শব্দটার সৃষ্টিও করেন নি। সেদিন গল্পেও চলেছে, তারই সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সূত্রে বাঁধা জীবনও চলেছে এই নদীমাতৃক বাংলাদেশের আতিথ্যে।”

 

রবীন্দ্র-সাহিত্যকে জাতের ভিত্তিতে চর্চা করার একটু কুপ্রথা শুরু হয়েছিল সেই রবীন্দ্রযুগ থেকেই। আমার মতে, তাঁর ‘জমিদার’ উপাধিটাই ছিল এই কুপ্রথার সবচেয়ে বড় কারণ। চিল পাখি কান নিয়ে গিয়েছে শুনলেই যারা চিলের পেছনে ছুটে, সেই ধরণের কিছু মানুষই হয়তো এসব কুপ্রথা ছড়াত। বাস্তবতা হল, রবীন্দ্রনাথ তাঁর সৃষ্টিগুলোকে একসাথে করে অভিজাতদের কোলে তুলে দিতে একেবারেই নারাজ ছিলেন। তবে, নিম্ন মধ্যবিত্তদের জন্য তিনি লিখেছেন, এটা বলাতেই তিনি বেশ গর্ববোধ করতেন। রবীন্দ্রনাথ বলেন, “আমার রচনায় যাঁরা মধ্যবিত্ততার সন্ধান করে পান নি বলে নালিশ করেন তাঁদের কাছে আমরা একটা কৈফিয়ত দেবার সময় এল। … একসময়ে মাসের পর মাস আমি পল্লীজীবনের গল্প রচনা করে এসেছি। আমার বিশ্বাস এর পূর্বে বাংলা সাহিত্যে পল্লীজীবনের চিত্র এমন ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হয় নি। তখন মধ্যবিত্ত শ্রেণীর লেখকের অভাব ছিল না, তাঁরা সকলেই প্রতাপসিংহ বা প্রতাপাদিত্যের ধ্যানে নিবিষ্ট ছিলেন। আমার আশঙ্কা হয় এক সময়ে গল্পগুচ্ছ বুর্জোয়া লেখকের সংসর্গদোষে অসাহিত্য ব’লে অস্পৃশ্য হবে। এখনি যখন আমার লেখার শ্রেণীনির্ণয় করা হয় তখন এই লেখাগুলির উল্লেখমাত্র হয় না, যেন ওগুলির অস্তিত্বই নেই।  জাতে-ঠেলাঠেলি আমাদের রক্তের মধ্যে আছে, তাই ভয় হয় এ আগাছাটাকে উপড়ে ফেলা শক্ত হবে।” রবীন্দ্রনাথ কখনোই জাত-পাত ভেবে সাহিত্য-চর্চা করেননি। তিনি যখন যা দেখেছেন, অনুভব করেছেন, তা-ই সৃষ্টি করেছেন। তিনি বলেন, “একটা কথা মনে রেখো, গল্প ফোটোগ্রাফ নয়। যা দেখেছি, যা জেনেছি, তা যতক্ষণ না মরে গিয়ে ভূত হয়, একটা সঙ্গে আর একটা মিশে গিয়ে পাঁচটায় মিলে পঞ্চত্ব পায়, ততক্ষণ গল্পে তাদের স্থান হয় না।”১০ অন্যত্র বলছেন, “আমি একটা কথা বুঝতে পারি নে, আমার গল্পগুলোকে কেন গীতধর্মী বলা হয়। এগুলি নেহাত বাস্তব জিনিস। যা দেখেছি, তাই বলেছি। ভেবে বা কল্পনা করে আর-কিছু বলা যেত, কিন্তু তা তো করিনি আমি।”১১

 

রবীন্দ্রনাথ কখনোই অন্তরে এক, কলমে আরেক, এমন ছিলেন না। আর এমন ছিলেন না বলেই আজো তাঁর সৃষ্টিগুলো প্রাণবন্ত।

তিনি গণ-মানুষের জন্য লিখেছেন, আর এই লেখার উপদান খুঁজে এনেছেন পল্লীর জনজীবনের ভেতরে প্রবেশ করে। এই আবিষ্কারের পথে ঘুরে-বেড়াতে কোনো বন্ধন কিংবা কোনো দায়িত্বই তাঁর প্রতিবন্ধকতা হতে পারেনি। হোক তা ঠাকুরবাড়ির আভিজাত্য অথবা তাঁর জামিদারীর ভার। বরং এইসব বন্ধন এবং দায়িত্ব পেয়েছে নতুনত্ব, ভিন্ন এক যৌবনত্ব। রবীন্দ্রনাথ এক অভিভাষণে বলেছিলেন, “লোকে অনেক সময়ই আমার সম্বন্ধে সমালোচনা করে ঘরগড়া মত নিয়ে। বলে, ‘উনি তো ধনী-ঘরের ছেলে। ইংরেজিতে যাকে বলে, রুপোর চামচে মুখে নিয়ে জন্মেছেন। পল্লীগ্রামের কথা উনি কী জানেন?’ আমি বলতে পারি, আমার থেকে কম জানেন তাঁরা যাঁরা এমন কথা বলেন। কী দিয়ে জানেন তাঁরা? অভ্যাসের জড়তার ভিতর দিয়ে জানা কি যায়? যথার্থ জানায় ভালোবাসা। কুঁড়ির মধ্যে যে কীট জন্মেছে সে জানে না ফুলকে। জানে, বাইরে থেকে যে পেয়েছে আনন্দ। আমার যে নিরন্তন ভালোবাসার দৃষ্টি দিয়ে আমি পল্লীগ্রামকে দেখছি তাতেই তার হৃদয়ের দ্বার খুলে গিয়েছে। আজ বললে অহংকারের মতো শোনাবে, তবু বলব আমাদের দেশের খুব অল্প লেখকই এই রসবোধের চোখে বাংলাদেশকে দেখেছেন। আমার রচনাতে পল্লীপরিচয়ের যে অন্তরঙ্গতা আছে, কোনো বাঁধাবুলি দিয়ে তার সত্যতাকে উপেক্ষা করলে চলবে না। সেই পল্লীর প্রতি যে একটা আনন্দময় আকর্ষণ আমার যৌবনের মুখে জাগ্রত হয়ে উঠেছিল আজও তা যায় নি।”১২

 

যাঁর সাহিত্য-উপাদানে পল্লীর গণ-মানুষের অবদানই সবচেয়ে বেশি, যাঁর সাহিত্য-চর্চায়, বোধে জন-জীবনের ছাপই সবচেয়ে প্রকাশিত, তাঁকেই আবার অভিজাত সমাজের সাহিত্যিক বলে এক ঘরে করে রাখা, এটি বাংলা সাহিত্যের সাথে একপ্রকারের ষড়যন্ত্র। তিনি এমন সাহিত্যিক, যিনি অভিজাত পরিবারের সন্তানের হয়েও মিশেছেন সমাজের সর্বস্তরের মানুষের সাথে, বুঝেছেন তাদের জীবন, লিখেছেন তাঁদের নিয়ে। তবুও যদি সাহিত্যিক হিশেবে রবীন্দ্রনাথ সর্বসাধারণের হতে না পারেন, তাহলে এই সমস্যার জন্য দায়ী রবীন্দ্রনাথ নন, দায়ী সমাজ। তাদের দোষ এই যে, আরেকজনের কাছ থেকে শুধু শুনেই কেনো রবীন্দ্রনাথকে দোষী সাব্যস্ত করেছে, কেনো একবার কবির কাছে গিয়ে দেখল না তারা? ঘরের অন্ধকারে বসে বসে কেনো ভেবেছিল যে, রবির কিরণ তাদের পর্যন্ত পৌঁছে না, এগুলো তাদের জন্য না? অথচ রবি যে তার ঘরেই গিয়ে অপেক্ষা করেছে সারাটা দিন। পর্দা তুলে জানালা খুললেই সে বুঝতো, রবি তো সবসময় আছে আমাদের অপেক্ষায়। থাকবে না কেনো, রবি যে বলেছেনই,

মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে,

মানবের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই।১৩

 

তথ্যসূত্র:

১. গল্পগুচ্ছ : নওরোজ সাহিত্য সংসদ, ঢাকা, ১৯৯৫, পৃষ্ঠা ৬২৬

২. মৈত্রেয়ী দেবী : মংপুতে রবীন্দ্রনাথ, ঢাকা, মুক্তধারা, ১৯৭৫, পৃষ্ঠা ১৫৪

৩. শিলাইদহে রবীন্দ্রনাথ : মো. রেজাউল করিম, https://s-sowgat.com/?p=129

৪. কবি-কাহিনী : রবীন্দ্র-রচনাবলী-অচলিত সংগ্রহ, পৃষ্ঠা ৪৪

৫. রবীন্দ্রকাব্যে সাধারণ মানুষ : ড. মুহম্মদ আশরাফুল ইসলাম, বাংলা একাডেমী, ২০০৮, পৃষ্ঠা ৫৩

৬. জীবনস্মৃতি : রবীন্দ্র-রচনাবলী-১ম খণ্ড, কলিকাতা বিশ্বভারতী, ১২৭০, পৃষ্ঠা ১১২-১১৩

৭. গল্পগুচ্ছ : নওরোজ সাহিত্য সংসদ, ঢাকা, ১৯৯৫, পৃষ্ঠা ৬৩২

৮. প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা ৬২৭

৯. সাহিত্যবিচার : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রবন্ধসমগ্র, সময় প্রকাশনী, ২০১৫, পৃষ্ঠা ১১২১

১০. চিঠিপত্র ৯ : গল্পগুচ্ছ : নওরোজ সাহিত্য সংসদ, ঢাকা, ১৯৯৫, পৃষ্ঠা ৬২৭

১১. আলাপচারি রবীন্দ্রনাথ : গল্পগুচ্ছ : নওরোজ সাহিত্য সংসদ, ঢাকা, ১৯৯৫, পৃষ্ঠা ৬২৮

১২. অভিভাষণ-৩ : পল্লীপ্রকৃতি : রবীন্দ্র রচনাবলী, বিশ্বভারতী ১৩৭২, পৃষ্ঠা ৫৯৮

১৩. প্রাণ, কড়ি ও কোমল : রবীন্দ্র-রচনাবলী-২য় খণ্ড : কলিকাতা,  বিশ্বভারতী ১৩৭০, পৃষ্ঠা ৩১

আপনার মন্তব্য

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রচার করা হবে না